বিচারপতি মানিককে ফের হত্যা মামলায় গ্রেফতার: সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে গ্রেফতার দেখানো ধানমন্ডি এলাকার কিশোর আব্দুল মোতালিব হত্যা মামলাটি শুধু একটি ঘটনা নয়, বরং এটি মানিকের বিরুদ্ধে একাধিক মামলার একটি অংশ। এই হত্যা মামলাটির প্রেক্ষাপটে, কিশোর মোতালিব ৪ আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং সেদিন বুকে ও গলায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। এর জেরে তাঁর পিতা আব্দুল মতিন ২৬ আগস্ট ধানমন্ডি থানায় মামলা দায়ের করেন, যেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া ২৫০-৩০০ জন অজ্ঞাত আসামি হিসেবেও উল্লেখিত রয়েছে।
- বাংলাদেশি গারো উপজাতিদের জীবন – bangladesh tribal life
- বাংলাদেশ ২৩৩ রানে অলআউট – মুমিনুলের সেঞ্চুরিতে লড়াই
- চট্টগ্রাম বন্দরের অগ্নিকাণ্ড – নিয়ন্ত্রণে বন্দর ও কোস্টগার্ড
- যেসব ব্যাংকে টাকা রাখলে আপনার টাকা গায়েব হয়ে যেতে পারে
- বাংলাদেশ গরীব রাষ্ট্র নয় বিভিন্ন দেশে মিলছে সম্পদের খোঁজ
মামলায় ২২ নম্বর এজাহারনামীয় আসামি হিসেবে সাবেক বিচারপতি মানিককে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এই মামলা এবং অন্যান্য মামলায় গ্রেফতার দেখানোর পর আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। বিচারপতি মানিকের বিরুদ্ধে এর আগেও কয়েকটি হত্যা মামলার আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছিল, যার মধ্যে রয়েছে আদাবর থানার গার্মেন্টস কর্মী রুবেল হত্যা, লালবাগ থানার ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা, এবং বাড্ডা থানার আরও চারটি পৃথক হত্যা মামলা।
এই সব মামলার ভিত্তিতে, বিচারপতি মানিকের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো শুধু একটি নয়, বরং বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলে ধরেছে, যা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থায় একটি স্পর্শকাতর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।